১ সপ্তাহে পেট কমানোর উপায়
দীর্ঘ সময় বসে বসে কাজ করা, দৈহিক পরিশ্রম কম হওয়ার কারণে পেটে মেদ জমতে থাকে। পেটে মেদ বা চর্বি হলে চলা-ফেরায় যেমন কষ্ট হয়, তেমনি নষ্ট হয় সৌন্দর্যও। অনেকে আছেন খুব বেশি মোটা না কিন্তু পেটে অনেক মেদ কিংবা দেহের কিছু কিছু স্থানে মেদ জমায় খুবই অস্বস্তি বোধ করেন। কোনো ভালো পোশাক পরলেও ভালো লাগে না।
নারী পুরুষ নির্বিশেষে সকল বয়সের মানুষের এক বড় সমস্যা পেটের মেদ। অফিসে কাজের জন্য হোক কিংবা সন্তান জন্মদান-যেকোনো কারণেই হতে পারে এই মেদের সমস্যা। শত চেষ্টা করে, ডায়েট প্ল্যান করে কিংবা ব্যায়াম করেও যেন কমানো যায় না এই পেটের মেদ। তাই রোজকার রুটিনে কিছু কাজ বা অভ্যাস যোগ করলে সহজেই দূরে থাকতে পারেন এই সমস্যা থেকে।
শরীরের ওজন ঠিক রাখা সুস্বাস্থ্যের জন্য অতি প্রয়োজনীয়।
আরও পড়ুনঃ কালমেঘ পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা
আপনার ওজন যদি হয় বেশি, তাহলে তা কমিয়ে ফেলার বিকল্প নেই। তাড়াহুড়া করে ওজন কমাতে গিয়ে অনেকেই বিপদের মুখোমুখি হন। শরীরের এই বাড়তি মেদ কিভাবে দূর করা যায় তার কয়েকটি সহজ উপায় আপনাদের জন্য তুলে ধরা হল।
প্রতিদিন তিন কোয়া রসুন
প্রতিদিন সকালে উঠেই খালি পেটে ২/৩ কোয়া রসুন চিবিয়ে খেয়ে নিন, এর ঠিক পর পরই পান করুন লেবুর রস। এটি আপনার পেটের চর্বি কমাতে দ্বিগুণ দ্রুতগতিতে কাজ করবে। তাছাড়া দেহের রক্ত চলাচলকে আরো বেশি সহজ করবে এটি।
লেবুর রস
এক গ্লাস গরম জলে অর্ধেকটা লেবু চিপে নিন, এতে এক চিমটি লবণ মিশিয়ে নিন। চিনি দেবেন না। এবার পান করুন প্রতিদিন সকালে। এটি আপনার দেহের বাড়তি মেদ ও চর্বি কমাতে সব চেয়ে ভালো উপায়।
চিনিযুক্ত খাবার খাবেন না
মিষ্টি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার, কোল্ড ড্রিংকস এবং তেলে ভাজা স্ন্যাক্স থেকে দূরে থাকুন। কেননা এ জাতীয় খাবারগুলো আপনার শরীরের বিভিন্ন অংশে, বিশেষত পেট ও উরুতে খুব দ্রুত চর্বি জমিয়ে ফেলে। তাই এগুলো খাওয়ার পরিবর্তে ফল খান।
মশলা খান
রান্নায় অতিরিক্ত মশলা ব্যবহার করা ঠিক নয়। তবে কিছু মশলা ওজন কমাতে সাহায্য করে ম্যাজিকের মতো। রান্নায় ব্যবহার করুন দারুচিনি, আদা ও গোলমরিচ। এগুলো আপনার রক্তে শর্করার পরিমাণ কমাবে ও পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করবে।
আরও পড়ুনঃ মটরশুঁটির উপকারিতা ও অপকারিতা
মাংস থেকে দূরে থাকুন
অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত মাংস যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন। এর বদলে বেছে নিতে পারেন কম তেলে রান্না করা চিকেন।
পর্যাপ্ত ঘুমান
ঘুম ভালো হলে শরীরে মেদ কম জমে এবং জমা মেদও ঝরতে সাহায্য করে।
মানসিক চাপের বোঝা বইবেন না
মানসিক চাপ যতটা পারবেন কম নেওয়ার চেষ্টা করুন। কারণ মানসিক চাপের ফলে আপনার শরীরে নানারকম সমস্যা তৈরি হতে পারে। ফলে শরীরের পাচন ক্ষমতা কমে যায় এবং শরীরে মেদ জমতে শুরু করে।
প্রচুর জল পান করুন
প্রতিদিন প্রচুর জল পান করার ফলে এটা আপনার দেহের মেটাবলিজম বাড়ায় ও রক্তের ক্ষতিকর উপাদান প্রস্রাবের সঙ্গে বের করে দেয়। মেটাবলিজম বাড়ার ফলে দেহে চর্বি জমতে পারে না ও বাড়তি চর্বি ঝরে যায়।
কাজে সক্রিয় হন
অফিসের কাজ আজকাল বসে বসে হয়, সেখানে শরীরের সচল হওয়ার খুব একটা সুযোগ নেই। তাই চেষ্টা করুন একটি আগের বাসস্টপে নেমে হেঁটে বাকি রাস্তা যান, সিঁড়ি দিয়ে উঠুন। এর ফলে শরীর অনেকটা সক্রিয় হয়। মেদ জমার সুযোগই পাবে না।
প্রতিদিন ফল ও সব্জি খান
প্রতিদিন সকাল ও সন্ধ্যায় এক বাটি ভর্তি ফল ও সব্জি খাবার চেষ্টা করুন। এতে আপনার শরীর পাবে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, মিনারেল ও ভিটামিন। আর এগুলো আপনার রক্তের মেটাবলিজম বাড়িয়ে পেটের চর্বি কমিয়ে আনবে সহজেই।
আরও পড়ুনঃ কচু শাক খাওয়ার উপকারিতা
ঘরোয়া উপায়ে মেদ কমান
ভুড়ি নিয়ে মহা বিপদে আছেন? সুস্বাস্থ্যের জন্য তো বটেই, শারীরিক সৌন্দর্যের জন্যও নারী-পুরুষ উভয়েই ভাবেন ওজন কমাবেন। খুব সহজেই মুক্তি পেতে পারবেন এই সমস্যা থেকে। এমনকি মাত্র ৭ দিনেও বেশ কিছুটা কমানো সম্ভব পেটের মেদ। যেসব খাবার শরীরের মেদ বাড়ায় যেমন অ্যালকোহল, চিনি, ফাস্টফুড ইত্যাদি এড়িয়ে মাছ, মুরগী ও সবজি খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। জাঙ্কফুডের বদঅভ্যাস ও খাওয়ার অনিয়মে পেটে বাড়ছে বাজে ফ্যাট। যাতে সৃষ্টি হচ্ছে নানা রোগের।
এই কয়েকটি নিয়ম মেনে চলুন, আর ১ সপ্তাহেই কমিয়ে ফেলুন পেটের মেদ-
১. দিন শুরু হোক পাতিলেবু ও জল দিয়ে। প্রতিদিন সকালবেলা নিয়ম করে ১ গ্লাস লেবু গরম জল খান। লেবুর রসের পরিমান বেশি রাখার চেষ্টা করুন। সকালের ব্রেকফাস্টের আগে কোনও একটা ফল বা অনেকটা জল খান৷ দিনে প্রচুর পরিমাণ জল খান।
২. সাদা ভাত কম খান। সাদা চালের ভাতের বদলে বিভিন্ন গম জাতীয় শস্য যুক্ত করে নিন আপনার প্রতিদিনের ডায়েটে। তাছাড়া গমের রুটি, ওটস, অন্যান্য শস্য যুক্ত করে নিতে পারেন।
প্রচুর পরিমানে শাকসবজি এবং ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খান।
৪. কাঁচা রসুনের কয়েক কোয়া সকাল বেলা চুষে খান। তারপরে লেবুর সরবত খান। এই চিকিৎসাটি আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করবে এবং রক্তচাপও স্বাভাবিক রাকবে।
৫. তাড়াতাড়ি ওজন কমানোর জন্য আদা থেতো করে পানিতে ভালো করে ফোটান। তার মধ্যে অল্প করে জিরা গুঁড়া দিন। দুপুরে বা রাতে খান। তারপর পার্থক্যটা দেখুন।
আরও পড়ুনঃ রক্তের গ্রুপ অনুযায়ী মানুষের বৈশিষ্ট্য
৬. মেদহীন সুস্থ শরীরের মূল শর্ত পরিমিত আহার ও নিয়মিত ব্যায়াম।
৭. খাওয়ার সময় পেট পুরে না খাওয়াই ভালো। খাবার ভালো হজম হবে। অতিরিক্ত ক্যালরির সমস্যাও হবে না।
৮. সারা দিনের খাবারে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি রাখুন। ছোট মাছ খান। পাতে রাখুন প্রচুর শাকসবজি ও ফল।
৯. বাড়িতে রান্না করা খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। অতিরিক্ত তেল-মসলা, ঘি-মাখন এড়িয়ে চলুন। রেড মিট খাবেন না। ফাস্টফুড, ডিপ-ফ্রাই করা খাবার, আইসক্রিম, কোল্ড ড্রিংকস, অ্যালকোহল না খাওয়াই ভালো। বদলে স্ন্যাক্স হিসেবে খান ফল, স্যালাড, আমন্ড, টক দই ইত্যাদি।
১০. ভাত, ময়দা ও চিনি কম খান। পারলে ঢেঁকি-ছাঁটা চালের ভাত খান। আটার রুটি খান। চা-কফিতে চিনি খাওয়া ছেড়ে দিন।
১১. বাড়িতেই শরীরচর্চা করুন। রোজ সকালে ঘুম থেকে উঠে আধাঘণ্টা রাখুন নিজের জন্য। স্কিপিং, বুক ডাউন, পুল-আপের মতো খালি হাতে ব্যায়াম করুন। তবে ব্যায়াম শুরুর আগে শরীরচর্চা বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে সঠিক ফর্ম জেনে নেবেন।
১২. মেদ কমাতে না খেয়ে খালি পেটে থাকেন অনেকে। সেটি খুবই ভুল ধারণা। অল্প পরিমাণে বারবার খান।
আরও পড়ুনঃ দ্রুত ওজন বৃদ্ধির উপায়
৭ দিনে মেদ কমানোর উপায়
১ম ধাপ
পেটের মেদ কমানোর জন্য সর্ব প্রথম কাজ হচ্ছে যোগা-ব্যায়াম। শুধু পেটের ব্যায়ামই নয়, করতে হবে পুরো শরীরের ব্যায়াম। পুশ-আপ, পুল-আপ করতে হবে। দড়িলাফ করতে পারলে সব চাইতে ভালো ১ সপ্তাহে পেটের মেদ কমাতে চাইলে প্রতিদিনের ব্যায়ামে আপনাকে ৫০০ থেকে ৬০০ ক্যালোরির মতো ক্ষয় করতে হবে।
২য় ধাপ
দিন শুরু হোক পাতিলেবু ও জল দিয়ে। প্রতিদিন সকালবেলা নিয়ম করে ১ গ্লাস লেবু গরম জল খান। লেবুর রসের পরিমান বেশি রাখার চেষ্টা করুন। সকালের ব্রেকফাস্টের আগে কোনও একটা ফল বা অনেকটা জল খান। মনে রাখবেন, জল মেদ ঝড়াতে মোক্ষম ওষুধ। এছাড়া খাবারের চাহিদা কমে যাবে। দিনে প্রচুর পরিমাণ জল খান।
৩য় ধাপ
পেটের পেশী অর্থাৎ অ্যাবডোমিনাল পেশীর ব্যায়াম করতে হবে সপ্তাহে ৩ দিন। ক্রাঞ্চ এবং পায়ের ব্যায়াম ৩ সেটে ২০ বার করে করতে হবে প্রতিবার। কুনুইএর মাধ্যমে পুশ-আপের ব্যায়াম করার অভ্যাস করতে হবে। এতে ১ সপ্তাহের মধ্যে পেটের মেদ কমে যাবে।
৪র্থ ধাপ
পেটের মেদ কমাতে খাবার থেকে চিনি এবং কার্বোহাইড্রেট বাদ দিতে হবে। কার্বোহাইড্রেট সামান্য রাখতে পারেন দেহের এনার্জির মাত্রা ঠিক রাখার জন্য। কিন্তু অবশ্যই চিনি বাদ দিতে হবে। মাছ এবং মুরগীর মাংস, প্রচুর পরিমানে শাকসবজি এবং ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খান। এবং প্রতিদিন একটি বা দুটি তাজা ফল খেতে হবে। বিশেষ করে টক জাতীয় ফল। যে কোনও খাবরাই খান না কেন, ততে নুনের ভাগ যেনও খুব কম থাকে।
আরও পড়ুনঃ ফোন চার্জের সময় এই ভুলগুলো আপনিও করছেন তো
৫ম ধাপ
মশলাবর্জিত খাবারে ব্যবহার করুন শুধু দারচিনি, গোলমরিচ ও আদা। এইসব মশলা পেটের মেদ দূর করতে সাহায্য করে। রসুনও পেটের মেদ দূর করে। আদা এবং রসুন কাঁচা চিবিয়ে খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন এতে শুধু মেদই নয়, সর্দি-কাশি ও নানাধরমের রোগ সেরে যায়। খাবারে কাঁচালঙ্কার ঝাল ব্যবহার করুন।
ভুঁড়ি কমানোর ব্যায়াম
পেটে চর্বি জমা বা ভুঁড়ি বাড়ার সমস্যা নিয়ে বিব্রত অনেকেই। শুধু তা-ই নয়, পেটে চর্বি জমা সরাসরি হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কোলন ক্যানসার ইত্যাদির সঙ্গে জড়িত। শরীরের মধ্যভাগে চর্বি বেশি থাকলে বলা হয় ‘আপেল’ শেপের বডি, যা অতিরিক্ত বিএমআইয়ের চেয়েও বেশি ক্ষতিকর। পেটের চর্বি মূলত ভিসেরাল ফ্যাট। এ থেকে বিপাকক্রিয়ায় নানা জটিলতা ঘটে, রক্তনালিতে ও যকৃতে চর্বি জমে, ইনসুলিন রেসিসট্যান্স হয়।
আরও পড়ুনঃ ফ্রিজ পরিষ্কার ও দুর্গন্ধ মুক্ত করার কয়েকটি উপায়
কীভাবে বুঝবেন?
পাঁজরের খাঁচার নিচ থেকে হিপবোন বা কোমরের হাড় পর্যন্ত এলাকার ঠিক মধ্যভাগ একটি ফিতা দিয়ে মাপুন। ফিতাটা সোজা করে ধরে জোরে শ্বাস ছেড়ে দিয়ে মাপবেন। নারীদের ৮০ সেন্টিমিটার ও পুরুষদের ৮০ সেন্টিমিটারের ওপর মাপ হলে বুঝতে হবে আপনার পেটে মেদ আছে।
কী করবেন
- পেটের চর্বি বা ভুঁড়ি কমানোর জন্য খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনার পাশাপাশি ব্যায়ামও দরকার। আসুন জেনে নিই কীভাবে এটা কমানো যায়।
- মিষ্টি ও মিষ্টিজাতীয় খাবার, উচ্চ শর্করাযুক্ত খাবার বাদ দিন, যেমন কোমল পানীয়, চিনিযুক্ত খাবার, কেক পেস্ট্রি, চকোলেট ইত্যাদি।
- আমিষজাতীয় খাবার, আঁশযুক্ত খাবার বেশি করে খান। সবুজ শাকসবজি, তাজা ফলমূল খেতে হবে বেশি করে।
- কায়িক পরিশ্রমের পরিমাণ বাড়ান। নিয়মিত হাঁটুন। এ ছাড়া পেটের চর্বি কমানোর জন্য নির্দিষ্ট কিছু ব্যায়াম করতে পারেন।
পেটের ব্যায়াম
ব্রিস্ক ওয়াকিং
প্রথমে ধীরে ধীরে এক মিনিট হাঁটুন, তারপর গতি বাড়িয়ে জোরে ৩০ সেকেন্ড হাঁটুন। আবার ধীরে এক মিনিট হাঁটুন, আবার জোরে ৩০ সেকেন্ড। এভাবে ৫ থেকে ১০ মিনিট।
জগিং
প্রথমে এক মিনিট জগিং, তারপর ৩০ সেকেন্ড দৌড়ানো, তারপর আবার এক মিনিট জগিং ও ৩০ সেকেন্ড দৌড়ানো। এভাবে ৫ মিনিট।
ক্রাঞ্চ
মাদুর বা ম্যাটে চিত হয়ে শুয়ে পড়ুন। এবার হাঁটু ভাঁজ করে বুকের কাছে আনতে চেষ্টা করুন। একই সঙ্গে মাথার পেছনে হাত দিয়ে শরীরটাকে উঠিয়ে হাঁটুর কাছাকাছি নিয়ে যান। হাঁটু মাথা একসঙ্গে আনার সময় শ্বাস নেবেন, আগের অবস্থানে ফিরে যাওয়ার সময় শ্বাস ছেড়ে দেবেন। দিনে দুবেলা ১০ থেকে ২০ বার করুন।
আরও পড়ুনঃ তুলসী পাতা তোলার আগে এই নিয়মগুলি মাথায় রাখুন
৯০ ডিগ্রি পা
ম্যাটের ওপর চিত হয়ে শুয়ে পড়ুন, হাতের তালু ম্যাটের ওপর থাকবে। এবার পা দুটো জোড়া করে নব্বই ডিগ্রি ওপরে উঠিয়ে দিন। ১০ সেকেন্ড ধরে রাখুন। পা সোজা রেখে হাঁটু ভাঁজ না করে নামিয়ে আনুন। ১০ থেকে ২০ বার করুন।
ফ্লাটার কিক
ম্যাটে চিত হয়ে শুয়ে হাত দুটো হিপের নিচে রাখুন। এবার মাথা, কাঁধ ও পা ম্যাট থেকে ধীরে ধীরে ওপরের দিকে ওঠান। এই অবস্থায় দ্রুত পা দুটো ওঠানামা করুন। ৫ থেকে ১০ বার।
পেটের স্ট্রেচিং
চিত হয়ে শুয়ে পড়ুন। দুই হাত সোজা করে মাথার পেছনে নিয়ে যান টানটান করে। একই সঙ্গে পায়ের পাতা টানটান করে মেঝে ছুঁতে চেষ্টা করুন। পেটের পেশিতে টান অনুভব করবেন এতে। এভাবে ৫ থেকে ১০ মিনিট থাকবেন। শ্বাসপ্রশ্বাস স্বাভাবিক থাকবে।
আরও পড়ুনঃ বাড়িতে তুলসী গাছ লাগাতে এই 20 টি জিনিস মাথায় রাখুন
0 Comments